আশিক চৌধুরী: বিনিয়োগ প্রশাসক থেকে স্কাইডাইভিং বিশ্ব রেকর্ডধারী – এক অনন্য পথচলার গল্প


আশিক চৌধুরী (পূর্ণ নাম: চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন) একজন গর্বিত বাংলাদেশি অর্থনীতিবিদ, বিনিয়োগ প্রশাসক ও শৌখিন স্কাইডাইভার। পেশাগত জীবনে তিনি বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (BIDA) এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (BEZA)-র নির্বাহী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০২৫ সালে তিনি প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা লাভ করেন, যা তার পেশাগত দক্ষতা ও নেতৃত্বগুণের স্বীকৃতি।
🎓 শিক্ষাজীবন
আশিক চৌধুরীর শৈশব কেটেছে যশোরে। তিনি সিলেট ক্যাডেট কলেজ এবং ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে পড়াশোনা করেন। পরবর্তীতে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে বিবিএ এবং লন্ডন বিজনেস স্কুল থেকে ফাইন্যান্সে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। তিনি একজন চার্টার্ড ফাইন্যান্সিয়াল অ্যানালিস্ট (CFA) হিসেবেও স্বীকৃত।
পেশাগত জীবন

২০০৭ সালে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোতে ক্যারিয়ার শুরু করে তিনি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড, এইচএসবিসি (বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুর) এবং আমেরিকান এয়ারলাইন্সে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। পাশাপাশি, তিনি বাংলাদেশের প্রথম স্পোর্টস বার “দ্য বেঞ্চ” এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (BUP)-এ ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবেও কাজ করেছেন।
স্কাইডাইভিং ও বিশ্বরেকর্ড

আশিক চৌধুরীর আরেক পরিচয়—তিনি একজন স্কাইডাইভার। তিনি ৪১,৭৯৫ ফুট উচ্চতা থেকে বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে স্কাইডাইভ করে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড অর্জন করেন (ব্যানার/ফ্ল্যাগসহ সর্বোচ্চ ফ্রি ফলের রেকর্ড)। তার রয়েছে একটি প্রাইভেট পাইলট লাইসেন্সও।

তিনি নাবিলার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ, যিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। এই দম্পতির একটি মেয়ে ও একটি ছেলে রয়েছে।
ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুসের এক মিনিট

যখন দেশে একটি রাজনৈতিক অস্থিরতা তৈরি হয় তখন ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে ড: মোহাম্মদ ইউনুস প্রধান উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব গ্রহন করেন। ফোন করেন মাত্র এক মিনিট কথা বলেন এই দেশের জন্য তোমাকে দরকার আশিক চৌধুরীর উজ্জল ক্যারিয়ার রেখে দেশের জন্য চলে আসেন।
পাঠকের জন্য অনুপ্রেরণা:
আশিক চৌধুরীর জীবন আমাদের শেখায়—একজন মানুষ ইচ্ছা, অধ্যবসায় ও সাহসিকতা দিয়ে কীভাবে পেশাদার সফলতা ও ব্যক্তিগত স্বপ্ন একসঙ্গে অর্জন করতে পারেন। আরো জানতে…
এই লেখাটি কি একাধিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করছে?
জি
নাবিলা ও তিনি একটি সুখী দম্পতি যারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তাদের দুটি সন্তান রয়েছে, একটি মেয়ে এবং একটি ছেলে। পরিবারের সদস্যদের সাফল্য ও সুখ তাদের জীবনকে উপভোগ্য করে তুলেছে। তাদের গল্পটি অনেকের জন্য অনুপ্রেরণাদায়ক। ভিজিট ভিসা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে কোথায় যোগাযোগ করতে হবে?
তিনি নাবিলার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ, যা সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে তার স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করা খুবই প্রশংসনীয়। এই দম্পতির একটি মেয়ে ও একটি ছেলে আছে, যা তাদের জীবনকে আরও সমৃদ্ধ করেছে। তাদের জীবনযাত্রা ও সাফল্য অন্যদের জন্য উদাহরণ হতে পারে। এই দম্পতির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?